- বাছুরকে জন্মের ৭-১৪ দিনের মধ্যে প্রথম কৃমিনাশক ঔষধ খাওয়াতে হবে। প্রথম মাত্রা খাওয়ানোর পর দুই সপ্তাহ পর ২য় মাত্রায় কৃমিনাশক ঔষধ প্রয়োগ করতে হবে।
- পরজীবী প্রতিরোধী ভেড়া বা ছাগলের নির্বাচিত প্রজননের মাধমে প্রতিরোধী জাত প্রবর্তন করা।
- স্বাস্থ্যসম্মত বিধিব্যবস্থা মেনে চলতে হবে। নিয়মিত কৃমিনাশক ঔষধ সেবন করাতে হবে।
- স্যাঁতস্যাতে এলাকায় বা সকালে সম্ভাব্য এলাকায় বিচরণ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
- প্রাণির দেহে ক্ষতস্থান থাকলে সেখানে যেন কোনোভাবে মাছি না পড়ে তা খেয়াল রাখতে হবে। এ উদ্দেশ্যে ক্ষত স্থান পলিথিন বা কাপড় ঢেকে দেওয়া উত্তম।
- কীটনাশক পদার্থ বা মাছি তাড়ানোর ওষুধ ব্যবহার করা যায়। এ ক্ষেত্রে তারপিন তেল ক্ষতে প্রয়োগ করা যায়।
- মানুষের মল যাতে পশু খেতে না পারে সেজন্য সুনির্দিষ্ট পায়খানায় মল ত্যাগ করা বাঞ্চনীয়।
- জনসাধারণকে স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন করা।
- বাধ্যতামূলকভাবে শূকরের মাংসের ইন্সপেকশন করা প্রয়োজন।
- কাচা বা অর্ধসিদ্ধ মাংস না খাওয়া।
- প্রধান পোষক যাতে সিস্ট আক্রান্ত মাংস খেতে না পারে সে ব্যবস্থা গ্রহণ করে সংক্রমণ প্রতিরোধ করা।
- খুব সকালে বা বিকালে প্রাণিকে চারণ না করানো।
- নিয়মিত কৃমিনাশক ওষুধ খাওয়াতে হবে।
- প্রাণির থাকার জায়গা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ও শুষ্ক রাখা।
- পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন খাদ্য প্রদান করা।