- রোগের উৎস শনাক্তকরণে।
- রোগের ঝুঁকির কারণ নির্ণয়।
- রোগের বিস্তারের ধরণ।
- রোগের প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ
- মহামারি নিয়ন্ত্রণ
- স্বাস্থ্য পরিষেবা উন্নয়ন।
- চিকিৎসা ও গবেষণা
- ডিজিজ সার্ভেইলেইন্স বা রেগুলার মনিটরিং
- ভ্যাকসিন উন্নয়ন।
- এন্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স।