১. বংশগতি-
পশুর পূর্বপুরুষের উৎপাদনশীলতা
উচ্চ উৎপাদনশীল বংশের পশু নির্বাচন।
২. শারীরিক গঠন-
দুধের জন্য- উন্নত স্তন, সঠিক গঠন, এবং শক্তিশালী শারীরিক কাঠামো।
মাংসের জন্য- পেশীবহুল শরীর, ভালো অঙ্গবিন্যাস, এবং মাংসের সঠিক বিন্যাস।
পশমের জন্য- ঘন এবং উচ্চ মানের পশম।
৩. স্বাস্থ্য (Health)-
পশু রোগমুক্ত হতে হবে।
চোখ, নাক, মুখ পরিষ্কার থাকতে হবে।
ত্বক ও পশম সুস্থ থাকতে হবে।
পশুর চলন স্বাভাবিক হতে হবে।
8. বয়স (Age)-
প্রজনন এবং উৎপাদনের জন্য সঠিক বয়সের পশু নির্বাচন করা হয়।
সাধারণত, অল্প বয়স্ক পশু নির্বাচন করা হয় যাতে তারা দীর্ঘকাল উৎপাদন দিতে পারে।
৫. প্রজনন ইতিহাস (Reproductive History)-
গাভীর ক্ষেত্রে, পূর্বের প্রসবের সংখ্যা এবং কোনো প্রজনন সমস্যা ছিল কিনা তা দেখা হয়।
ষাঁড়ের ক্ষেত্রে, শুক্রাণুর গুণমান এবং প্রজনন ক্ষমতা পরীক্ষা করা হয়।
৬. উৎপাদন রেকর্ড (Production Records)-
দুধ, মাংস, ডিম, বা পশমের পরিমাণ এবং গুণমান পরিমাপ করা হয়।
পূর্বের উৎপাদনের রেকর্ড বিশ্লেষণ করে পশু নির্বাচন করা হয়।
৭. অভিযোজন ক্ষমতা (Adaptability)-
পশুটি স্থানীয় পরিবেশ এবং জলবায়ুর সাথে খাপ খাইয়ে নিতে সক্ষম হতে হবে।
৮. আচরণ (Temperament)-
শান্ত এবং সহজে নিয়ন্ত্রণযোগ্য পশু নির্বাচন করা হয়।