0 টি ভোট
মাছ চাষে পানির তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রিত রাখা প্রয়োজন কেন?

তাপমাত্রা বাড়লে মাছের খাদ্য গ্রহণের হার বেড়ে যায়। ফলে মাহু দ্রুত বাড়ে। আবার তাপমাত্রা কমে গেলে মাছের খাদ্য গ্রহণও কমে যায়। এ কারণে শীতকালে মাছের বৃদ্ধি কমে যায় এবং বর্ষাকালে মাছের উৎপাদন বেশি হয়। সাধারণত ২৫-৩০° সে তাপমাত্রায় মাছের বৃদ্ধি সবচেয়ে ভালো হয়। তাই মাছের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য পানির তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ গুরুত্বপূর্ণ।

0 টি ভোট
মৎস্য সংরক্ষণ আইন প্রণীত হয়েছিল কেন?

মাছের উৎপাদন ও জীববৈচিত্রা যেন কমে না যায় বরং বৃদ্ধি পায় বা একটি গ্রহণযোগ্য পর্যায়ে থাকে এজন্য সরকার মাছের আকার, প্রজনন ও বৃদ্ধির সময়, বিচরণক্ষেত্র ইত্যাদি বিষয়ে কতিপয় বিধি-নিষেধ আরোপ করে ১৯৫০ সালে "মৎস্য রক্ষা ও সংরক্ষণ আইন-১৯৫০" প্রণয়ন করে। এটি সাধারণভাবে 'মৎস্য সংরক্ষণ আইন' নামে পরিচিত। পরবর্তীতে বাস্তব প্রয়োজনে বিভিন্ন সময়ে আইনটি সংশোধন, সংযোজন ও পরিমার্জন করা হয়।

0 টি ভোট
মাছের অভয়াশ্রম বলতে কি বুঝ?

মৎস্য অভয়াশ্রম হচ্ছে কোনো একটি পানিপূর্ণ জলাভূমি বা এর কোনো নির্দিষ্ট অংশ যেমন- কোনো হাওর, বিল বা নদীর কোনো অংশ যেখানে বছরের নির্দিষ্ট সময় বা সারা বছর বা দীর্ঘ মেয়াদের জন্য অথবা স্থায়ীভাবে মাছ ধরা নিষিদ্ধ করা হয়।অনেক সময় উক্ত নির্দিষ্ট স্থানে মাছ আহরণ যেন না করা যায় এ জন্য গাছের ডালপালা, বাঁশ ইত্যাদি স্থাপন করা হয়।এতে করে মাছ সেখানে নিরাপদ আশ্রয় পায়, মুক্তভাবে বিচরণ করতে পারে ও অবাধে প্রজনন ঘটাতে পারে।

0 টি ভোট
মুক্ত জলাশয়ে মাছের উৎপাদন কমে যাওয়ার কারণ কি?

বাংলাদেশের মুক্ত জলাশয়ে মৎস্য কমে যাওয়ার ২টি কারণ হলো-

১. পানির যত্রতত্র ব্যবহার বা পানির অপচয় করা।

২. অতিরিক্ত শিল্পায়নের ফলে পানির দূষণ নিয়ন্ত্রণ না করা।

৩. জমিতে কিংবা পানিতে পরোক্ষভাবে কীটনাশক এর প্রভাবে।

0 টি ভোট
দূরবর্তী স্থানে পলিথিন ব্যাগে পোনা পরিবহনে অক্সিজেন ব্যবহার করা হয় কেন?
দূরবর্তী স্থানে পলিথিন ব্যাগে পোনা পরিবহনে অক্সিজেন ব্যবহার করা হয়। কারণ দূরবর্তী স্থানে পলিথিন ব্যাগে অক্সিজেনের অভাব হয়। আমরা জানি প্রাণী অক্সিজেন ছাড়া বাঁচতে পারে না। মাছ ফুলকার সাহায্যে পানিতে দূরীভূত অক্সিজেন গ্রহণ করে। পলিব্যাগে ৩ ভাগের ১ ভাগ পানি ও ২ ভাগ অক্সিজেন দিয়ে পোনা পরিবহন করতে হয়।
0 টি ভোট
মাছ চাষে প্রাকৃতিক খাদ্য যথেষ্ট নয় কেন?

মাছ চাষের ক্ষেত্রে অধিক উৎপাদন পাওয়ার জন্য পুকুরে অধিক ঘনত্বে পোনা ছাড়া হয়। এ অবস্থায় মাছের জন্য শুধু প্রাকৃতিক খাদ্যই যথেষ্ট নয়, সম্পূরক খাদ্য প্রয়োগ করতে হয়। কারণ অধিক ঘনত্বের পোনার জন্য অধিক খাদ্য উপাদান প্রয়োজন যা সবসময় প্রাকৃতিক খাদ্যে মজুদ থাকে না। এজন্য মাছ চাষে শুধু প্রাকৃতিক খাদ্য যথেষ্ট নয়।

0 টি ভোট
মৎস্য অভয়াশ্রম স্থাপনের গুরুত্ব কি?

মাছের নিরাপদ আবাসস্থল নিশ্চিত করার জন্য মাঝের অভয়াশ্রম স্থাপন করা হয়। এছাড়া মাছের অবাধ প্রজনন ও বিচরণক্ষেত্র সংরক্ষণ এবং সম্প্রসারণ করার জন্য মাছের নিরাপদ আশ্রয় তৈরির মাধ্যমে বিলুপ্তপ্রায় বা মাছের বিপন্ন প্রজাতি সংরক্ষণ করার জন্য। এছাড়া প্রজননক্ষম মাছকে রক্ষার মাধ্যমে বংশবৃদ্ধি ও মজুদ বৃদ্ধি করাসহ জলজ পরিবেশে মাছের জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ করার জন্য মাছের অভয়াশ্রম স্থাপন করা হয়।

0 টি ভোট
পুকুর থেকে কিভাবে রাক্ষুসে মাছ অপসারণ করা যায়?
রাক্ষুসে মাছ পুকুরে চাষযোগ্য মাছের জায়গা, খাদ্য, অক্সিজেন সবকিছুতেই ভাগ বসায়।এর ফলে চাষকৃত মাছের উৎপাদন কমে গ্রায়। এজন্য পুকুর থেকে রাক্ষুসে মাছ অপসারণ করা প্রয়োজন। সাধারণত তিনটি পদ্ধতির মাধ্যমে পুকুর থেকে রাক্ষুসে মাছ অপসারণ করা যায়। যথা- ১. পুকুর শুকিয়ে, ২. জাল টেনে এবং ৩. মাছ মারার বিষ ব্যবহার করে।
0 টি ভোট
পুকুর থেকে রাক্ষুসে মাছ অপসারণ করতে হয় কেন?

রাক্ষুসে মাছ পুকুর থেকে অপসারণ করা জরুরি। কেননা রাক্ষুসে মাছ যেমন- বোয়াল, শোল, চিতল, ফলি, গজার ইত্যাদি আকারে অনেক রড় হয়।কারণ এরা চাষের মাছকে অনেক সময় সরাসরি খেয়ে ফেলে। এরা চাষযোগ্য মাছের জায়গা, খাদ্য, অক্সিজেন সবকিছুই কমিয়ে দেয়। এর ফলে মাছের তেমন ভালো উৎপাদন পাওয়া যায় না। তাই পুকুর থেকে রাক্ষুসে মাছ অপসারণ করতে হয়।

0 টি ভোট
পুকুরের পানিতে সার প্রয়োগ করা হয় কেন?

পুকুরের পানিতে সার প্রয়োগের ফলে মাছের জন্য প্রাকৃতিক খাদ্য তৈরি হয় আর মাছের প্রধান খাদ্যই এটি। সার প্রয়োগের বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান যেমন- ফসফরাস ও পটাসিয়াম পানিতে মিশে এবং এ উপাদান ব্যবহার করে পানিতে প্রাকৃতিক খাদ্য তৈরি হয়। তাই মাছ চাষের পুকুরে সার প্রয়োগ করা হয়ে থাকে।

0 টি ভোট
ইন্টারঅ্যাকটিভ মাল্টিমিডিয়া কোনটি?

এক সময়ে যেসব মিডিয়া ভিন্ন ভিন্নভাবে ব্যবহৃত হতো।তা এখন একসাথে ব্যবহৃত হচ্ছে। আবার সেই সব মিডিয়ায় যুক্ত হয়েছে ডিজিটাল যন্ত্রের প্রোগ্রামিং করার ক্ষমতা। আমরা এখন বস্তু মিডিয়াকে তার বহুমাত্রিকতা ও প্রোগ্রামিং ক্ষমতার জন্য। -বলছি ইন্টারঅ্যাকটিভ মাল্টিমিডিয়া। ভিডিয়ো গেম, শিক্ষামূলক সফটওয়‍্যার, ওয়েবসাইট ইত্যাদি ইন্টারেক্টিভ মাল্টিমিডিয়ার উদাহরণ।

0 টি ভোট
মাল্টিমিডিয়াতে ব্যবহৃত মাধ্যমসমূহ কিভাবে আমাদের সামনে আসে?
মাল্টিমিডিয়াতে প্রধানত তিনটি মাধ্যম ব্যবহৃত হয়। মাধ্যমগুলো হলো- বর্ণ, চিত্র এবং শব্দ (সাউন্ড)।এই মাধ্যমগুলোর বিভিন্ন রূপ রয়েছে। এই তিনটি মাধ্যম তাদের বিভিন্ন রূপ নিয়ে কখনো আলাদাভাবে, কখনো একসাথে। আমাদের সামনে আবির্ভূত হয়।
0 টি ভোট
মাল্টিমিডিয়ার প্রধান মাধ্যমসমূহ কি কি?

মাল্টিমিডিয়ার প্রধান মাধ্যমগুলো হলো- বর্ণ বা টেক্সট, চিত্র বা গ্রাফিক্স, ভিডিয়ো, এনিমেশন, শব্দ বা অডিয়ো এবং ইন্টারঅ্যাকটিভ কম্পিউটিং।

0 টি ভোট
মাল্টিমিডিয়ার কয়েকটি প্রয়োগক্ষেত্র সম্পর্কে আলোচনা করো?
মাল্টিমিডিয়ার কয়েকটি প্রয়োগক্ষেত্র সম্পর্কে নিচে লেখা হলো-

ভিডিও-টিভি:- ভিডিও কার্যত এক ধরনের গ্রাফিক্স বা চলমান গ্রাফিক্স। টিভি, হোম ভিডিয়ো, মাল্টিমিডিয়া সফটওয়্যার, ওয়েব ইত্যাদি সকল ক্ষেত্রেই ভিডিয়োর ব্যাপক ব্যবহার রয়েছে। বিশ্বজুড়ে এখন ডিজিটাল পর্যায়ে ভিডিয়ো ধারণ, সম্পাদনা এবং সংরক্ষণ করা হয়।

সিনেমা- সিনেমা গ্রাফিক্সের আরও একটি রূপ। সিনেমা তৈরির ক্ষেত্রে গ্রাফিক্সের ব্যবহার ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে।

ডিজিটাল প্রকাশনা- আমাদের দেশের প্রকাশনা বর্তমানে অনেকটাই কাগজ নির্ভর হলেও বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও ডিজিটাল প্রকাশনা ধীরে ধীরে শুরু হচ্ছে।

"Sharif" র কার্যক্রম

স্কোরঃ
5,760 পয়েন্ট (র‌্যাংক # 1 )
প্রশ্নঃ
95
উত্তরঃ
94
মন্তব্যসমূহঃ
0
ভোট দিয়েছেনঃ
0 টি প্রশ্ন, 0 টি উত্তর
দান করেছেন:
0 সম্মত ভোট, 0 অসম্মত ভোট
প্রাপ্তঃ
0 সম্মত ভোট, 0 অসম্মত ভোট
...